*  নামায পড়েও জাহান্নামে যাবে।

৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪০,


فِیْ جَنّٰتٍﰈ یَتَسَآءَلُوْنَۙ


যারা জান্নাতে অবস্থান করবে। সেখানে তারা জিজ্ঞেস করতে থাকবে -

৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪১,


عَنِ الْمُجْرِمِیْنَۙ


অপরাধীদের৩২


৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪২,


مَا سَلَكَكُمْ فِیْ سَقَرَ


কিসে তোমাদের দোযখে নিক্ষেপ করলো।

৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪৩,


قَالُوْا لَمْ نَكُ مِنَ الْمُصَلِّیْنَۙ


তারা বলবেঃ আমরা নামায পড়তাম না।৩৩

৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪৪,


وَ لَمْ نَكُ نُطْعِمُ الْمِسْكِیْنَۙ


অভাবীদের খাবার দিতাম না। ৩৪


৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪৫,


وَ كُنَّا نَخُوْضُ مَعَ الْخَآئِضِیْنَۙ


সত্যের বিরুদ্ধে অপবাদ রটনাকারীদের সাথে মিলে আমরাও রটনা করতাম;

* নামায পড়েও জাহান্নামে যাবে। এটা হচ্ছে উদাসীনতার নামায। সূরা মাউন

১০৭: আল-মাউন:আয়াত: ৪


فَوَیْلٌ لِّلْمُصَلِّیْنَۙ


তারপর সেই নামাযীদের জন্য ধ্বংস,

১০৭: আল-মাউন:আয়াত: ৫


الَّذِیْنَ هُمْ عَنْ صَلَاتِهِمْ سَاهُوْنَۙ


যারা নিজেদের নামাযের ব্যাপারে গাফলতি করে


পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে কিন্তু মুন্টা নামাজের মধ্যে থাকে না ,মুন্টারে নামাজে ধরে রাখার চেষ্টা ও করে না।(এটা হলো দ্বিতীয় প্রকার নামাজীর নামাজ ,আর এই নামাজ কে উধাশিনতা ও ,অবহেলার নামাজ বলে ) মুন্টা নামাজে থাকে না কেন? উত্তর, শয়তানের হামলা, শয়তান নামাজীর অন্তরে হামলা করে, কারণ হলোঃ নামাজ শুরু করার আগে এত কিছু মুনে আসে না, নামাজে দারানোর সাথে সাথে শয়তান এসে মুন্টা নিয়ে চলে যায় ,। ফলাফল। ********। নামাজে মুন্টা ধরে রাখার *। চেষ্টা না করার কারণে এই প্রকার নামাজী কে হাশরের ময়দানে শাস্তি পেতে হবে । (৩) নামাজে মুন্টা থাকে না ঠিকি, কিন্তু মুন্টা নামাজে ধরে রাখার চেষ্টা করে ,এটা হলো তৃত্বিয় প্রকার নামাজীর নামাজ ,। ফলাফল। ***********। এই প্রকার নামাজী কে হাশরের ময়দানে চেষ্টা করার কারণে মাফ করে দিবেন। এই চেষ্টা নিজের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে করলে , সারা জীবন করলেও শয়তানের সাথে পারা যাবে না , এই চেষ্টা একমাত্র কোরআন ও হাদিস মতে করতে হবে । @ এই জন্য নামাজ শুরু করতেই হয় اعوذ بالله من الشيطان الرجيم পড়ে,একটি উদাহরণ দেই,। এই জগতটা হলো আল্লাহর বাড়ি, আর এই জগতের সমস্ত মুমিন মুসলমানেরা হলো বাড়ির মেহমান,আর ইবলিশ শয়তান হলো বাড়িওলার পালা কুত্তা, আর এই কথা তো স্পষ্ট যে বাড়িতে নতুন মেহমান আসিলে বাড়ির পালা কুত্তা ঘেও ঘেও করবেই, মেহমান তখন দৃশা না পেয়ে বাড়ির মালিক কে বলবে , তুমি তোমার কুত্তা সামলাও , তা ছাড়া তো ভিতরে ঢোকা কঠিন, তখন বাড়িওলার একটা ইঙ্গিতে যেমনি ভাবে কুত্তা চুপ হয়ে যায় ,এমনি ভাবে নামাজী নামাজ শুরু করার আগে এই জগতের বাড়িওলা কে বলবে আপনি আপনার কূত্তা কে সামলান , তখন আল্লাহর একটি ইঙ্গিতে ইবলিশ কুত্তা থেমে যাবে ( ইনশাআল্লাহ)। এর পরেও যদি শয়তান মুনের উপর হামলা চালায়, অর্থাৎ মুন্টা নিয়ে চলে যায়,,তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদিসের দিকে দৃষ্টি করতে হবে ,যেমনঃ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে তুমি এমনভাবে ইবাদত কর , যেন তুমি আল্লাহকে দেখতেছো, আর যদি তুমি আল্লাহ কে না দেখ,তাহলে তুমি মনে মনে এটা ভাববে যে, আল্লাহ তায়ালা আমাকে দেখতেছে ,এই মনোভাব নিয়ে নামাজ পড়লে অবশ্যই শয়তান দুলে সরে যাবে ,(ইনশাআল্লাহ) হাদিস,ان تعبد الله كانك تراه، فان لم تكن تراه،فانه يراق. (৪) নামাজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে নামাজ আদায় করা ,( ফলাফল ) এই প্রকার নামাজীর ব্যপারে মহান আল্লাহ বলেছেন ,ان الصلاة تنهى عن الفهشا ء والمنكر،.

Comments

Popular posts from this blog