300 সোনার মানুষ কে জানাজা সামনে আসলেই মৃত্যুর কথা স্মরণ হয় * সোনার মানুষ বেহেস্তে যাবে জানুয়ার নয়। আমরা না জানি কে কে সোনার মানুষ হতে পেরেছি আল্লাহই ভাল জানেন, * আমাদের বাহ্যিক দৃষ্টিতে ভালো মানুষ নির্বাচন করি আখলাকের উপর ভিত্তি করে * আল্লাহর দৃষ্টিতে ভালো মানুষ কারা - اِنَّ اَكْرَمَكُمْ عِنْدَ اللّٰهِاَتْقٰىكُمْ١ আর আল্লাহর দৃষ্টিতে জানুয়ার কারা - وَ لَقَدْ ذَرَاْنَا لِجَهَنَّمَ كَثِیْرًا مِّنَ الْجِنِّ وَ الْاِنْسِ١ۖ٘ لَهُمْ قُلُوْبٌ لَّا یَفْقَهُوْنَ بِهَا١٘ وَ لَهُمْ اَعْیُنٌ لَّا یُبْصِرُوْنَ بِهَا١٘ وَ لَهُمْ اٰذَانٌ لَّا یَسْمَعُوْنَ بِهَا١ؕ اُولٰٓئِكَ كَالْاَنْعَامِ بَلْ هُمْ اَضَلُّ١ؕ اُولٰٓئِكَ هُمُ الْغٰفِلُوْنَ * দিল্লির শাহী মসজিদ এর ইমাম শাহ মোহাম্মদ মোহাদ্দেসী দেহলবী র: মানুষ হওয়া-ই চরম পাওয়া,, হাফেজ তৌসিফ হোসাইন পাকিস্তানের জাতীয় কবি আল্লামা ইকবাল রহঃ বলেন 'পশুর পেটে জন্ম নিলেই পশু হওয়া যায়।কিন্তু মানুষের পেটে জন্ম নিলেই মানুষ হওয়া যায়না,যদি না তার মাঝে মানুষের যাবতীয় গুণ না থাকে। ত্রিশ বছরের এক ...
Posts
Showing posts from October, 2022
- Get link
- X
- Other Apps
* নামায পড়েও জাহান্নামে যাবে। ৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪০, فِیْ جَنّٰتٍﰈ یَتَسَآءَلُوْنَۙ যারা জান্নাতে অবস্থান করবে। সেখানে তারা জিজ্ঞেস করতে থাকবে - ৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪১, عَنِ الْمُجْرِمِیْنَۙ অপরাধীদের৩২ ৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪২, مَا سَلَكَكُمْ فِیْ سَقَرَ কিসে তোমাদের দোযখে নিক্ষেপ করলো। ৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪৩, قَالُوْا لَمْ نَكُ مِنَ الْمُصَلِّیْنَۙ তারা বলবেঃ আমরা নামায পড়তাম না।৩৩ ৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪৪, وَ لَمْ نَكُ نُطْعِمُ الْمِسْكِیْنَۙ অভাবীদের খাবার দিতাম না। ৩৪ ৭৪: আল-মুদ্দাস্সির:৪৫, وَ كُنَّا نَخُوْضُ مَعَ الْخَآئِضِیْنَۙ সত্যের বিরুদ্ধে অপবাদ রটনাকারীদের সাথে মিলে আমরাও রটনা করতাম; * নামায পড়েও জাহান্নামে যাবে। এটা হচ্ছে উদাসীনতার নামায। সূরা মাউন ১০৭: আল-মাউন:আয়াত: ৪ فَوَیْلٌ لِّلْمُصَلِّیْنَۙ তারপর সেই নামাযীদের জন্য ধ্বংস, ১০৭: আল-মাউন:আয়াত: ৫ الَّذِیْنَ هُمْ عَنْ صَلَاتِهِمْ سَاهُوْنَۙ যারা নিজেদের নামাযের ব্যাপারে গাফলতি করে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে কিন্তু মুন্টা নামাজের মধ্যে থাকে না ,মুন্টারে নামাজে ধরে রাখার চেষ্টা ও করে না।(এটা হলো দ্বিতীয় প্রকার নামাজীর ...
- Get link
- X
- Other Apps
* মৃত্যু যেখানে সেখানেই হবে মহাবীর খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) এর, ব্যবহারিত যুদ্ধের পোশাক ও অস্ত্র। আসুন দিগ্বিজয়ী এই মহাবীর, খালেদ সাইফুল্লাহ (আল্লাহর তলোয়াল) সম্পর্কে কিছু জানি। মৃত্যুশয্যায় সাহাবী খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)। দূর্বল কন্ঠে তাঁর স্ত্রীকে বিছানায় পাশে বসতে বললেন। খুব প্রয়োজনীয় একটি প্রশ্নের উত্তর জানা যে বাকি রয়ে গেছে! এই সেই মহাবীর খালিদ যিনি সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সেনাপ্রধান। যার নেতৃত্বে মুসলিম বাহিনী ১০০ টিরও বেশি যুদ্ধে অংশ নিয়েছে এবং কোনোটাতেই পরাজয় বরণ করেনি। তার রণকৌশল আজও বিভিন্ন দেশের সেনাবাহিনীতে প্রশিক্ষণের সময় পাঠ্য হিসাবে শিখানো হয়! তাঁর নামে মুসলিম দেশগুলোতে আজও অনেক ব্রিগেড, যুদ্ধবিমান ও নৌযানের নামকরণ করা হয়। এই সেই খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) যাকেঅঞ স্বয়ং রাসূল মুহাম্মদ (সা.) 'সাইফুল্লাহ' উপাধি দিয়েছিলেন, যার মানে আল্লাহর তরবারি। এই সেই খালিদ যিনি মুসলিম বাহিনীর সেনাপ্রধান হিসেবে তুখোড় বিজয়ী আর ক্যারিয়ারের তুঙ্গে থাকা অবস্থায় তৎকালীন খলিফা উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) এর নির্দেশে বিনা বাক্য ব্যয়ে সেনাপ্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে সাধারণ সৈনিক হিসেবে লড়াই করা ...
- Get link
- X
- Other Apps
নামাযের গুরুত্ব কতটুকু, নবীকে কাফেরগন কষ্ট দিয়েছে বদ দোয়া করেননি। কিন্তু নামায আল্লাহর হক ছুটে যাওয়ার কারণে বদ দোয়া করেছেন। আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সা: আহযাব যুদ্ধ তথা খন্দকের যুদ্ধের দিন বদদু’আ করে বলছিলেন,বুখারী ৪১১১, মান: সহিহ إِسْحَاقُ حَدَّثَنَا رَوْحٌ حَدَّثَنَا هِشَامٌ عَنْ مُحَمَّدٍ عَنْ عَبِيْدَةَ عَنْ عَلِيٍّ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ يَوْمَ الْخَنْدَقِ مَلَا اللهُ عَلَيْهِمْ بُيُوْتَهُمْ وَقُبُوْرَهُمْ نَارًا كَمَا شَغَلُوْنَا عَنْ صَلَاةِ الْوُسْطَى حَتَّى غَابَتْ الشَّمْسُ আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বর্ণিত যে, তিনি খন্দকের যুদ্ধের দিন বদদু’আ করে বলছিলেন, আল্লাহ তাদের ঘরবাড়ি ও কবর আগুন দ্বারা ভরে দিন। কারণ তারা আমাদেরকে মধ্যবর্তী সলাতের সময় ব্যস্ত করে রেখেছে, এমনকি সূর্য অস্তমিত হয়ে গেছে। (২৯৩১) (আ.প্র. ৩৮০৫, ই.ফা. ৩৮০৮) সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৪১১১ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
- Get link
- X
- Other Apps
* নামাযটা পড়তে হবে শুদ্ধ করে। নামায পড়ার পদ্ধতি আল্লাহর নবী উম্মত তথা সাহাবায়ে কেরামগনকে শিক্ষা দিয়ে গেছেন,বুলুগুল মারাম,২৬৭ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ - رضي الله عنه - أَنَّ النَّبِيَّ - صلى الله عليه وسلم - قَالَ: «إِذَا قُمْتَ إِلَى الصَّلَاةِ فَأَسْبِغِ الْوُضُوءَ، ثُمَّ اسْتَقْبِلِ الْقِبْلَةَ، فَكَبِّرْ، ثُمَّ اقْرَأْ مَا تَيَسَّرَ مَعَكَ مِنَ الْقُرْآنِ، ثُمَّ ارْكَعْ حَتَّى تَطْمَئِنَّ رَاكِعًا، ثُمَّ ارْفَعْ حَتَّى تَعْتَدِلَ قَائِمًا، ثُمَّ اسْجُدْ حَتَّى تَطْمَئِنَّ سَاجِدًا، ثُمَّ ارْفَعْ حَتَّى تَطْمَئِنَّ جَالِسًا، ثُمَّ اسْجُدْ حَتَّى تَطْمَئِنَّ سَاجِدًا، ثُمَّ افْعَلْ ذَلِكَ فِي صَلَاتِكَ كُلِّهَا» أَخْرَجَهُ السَّبْعَةُ، وَاللَّفْظُ لِلْبُخَارِيِّ (1). وَلِابْنِ مَاجَهْ بِإِسْنَادِ مُسْلِمٍ: «حَتَّى تَطْمَئِنَّ قَائِمًا» আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যখন তুমি সলাতে দাড়ানোর ইচ্ছে করবে, তখন প্রথমে তুমি যথানিয়মে অযু করবে। তারপর কিলামুখী দাঁড়িয়ে তাকবীর বলবে। তারপর কুরআন থেকে যে অংশ তোমার পক্ষে সহজ হবে, তা তিল...
- Get link
- X
- Other Apps
* আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সা: খন্দকের যুদ্ধের দিন বদদু’আ করে বলছিলেন,বুখারী ৪১১১, মান: সহিহ عَنْ عَلِيٍّ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ يَوْمَ الْخَنْدَقِ مَلَا اللهُ عَلَيْهِمْ بُيُوْتَهُمْ وَقُبُوْرَهُمْ نَارًا كَمَا شَغَلُوْنَا عَنْ صَلَاةِ الْوُسْطَى حَتَّى غَابَتْ الشَّمْسُ অর্থ- নবী (ﷺ) হতে বর্ণিত যে, তিনি খন্দকের যুদ্ধের দিন বদদু’আ করে বলছিলেন, আল্লাহ তাদের ঘরবাড়ি ও কবর আগুন দ্বারা ভরে দিন। কারণ তারা আমাদেরকে মধ্যবর্তী সলাতের সময় ব্যস্ত করে রেখেছে, এমনকি সূর্য অস্তমিত হয়ে গেছে
- Get link
- X
- Other Apps
নামায হলো গুনাহ মাফের উপকরণ,হজরত আবু যর গিফারি রা: বর্ণনা করেন যে, নবি সা: এক সময় শীতকালে বাইরে (কোথায়) তাশরিফ আনলেন। তখন গাছের পাথা ঝরার মওসুম ছিল وَعَنْ أَبِيْ ذَرٍّ أَنَّ النَّبِيَّ ﷺ خَرَجَ زَمَنَ الشِّتَاءِ وَالْوَرَقُ يَتَهَافَتُ فَأَخَذَ بِغُصْنَيْنِ مِنْ شَجَرَةٍ قَالَ فَجَعَلَ ذلِكَ الْوَرَقُ يَتَهَافَتُ قَالَ فَقَالَ يَا أَبَا ذَرٍّ قُلْتُ لَبَّيْكَ يَا رَسُولَ اللهِ قَالَ إِنَّ الْعَبْدَ الْمُسْلِمَ لَيُصَلِّ الصَّلَاةَ يُرِيدُ بِهَا وَجْهَ اللهِ فَتَهَافَتُ عَنْهُ ذُنُوبُه كَمَا تَهَافَتُ هذَا الْوَرَقُ عَنْ هَذِهِ الشَّجَرَةِ. رَوَاهُ أَحْمَد আবূ যার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, এক শীতের সময়ে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বের হলেন, আর তখন গাছের পাতা ঝরে পড়ছিল । তিনি একটি গাছের দু’টি ডাল ধরে নাড়া দিলেন। বর্ণনাকারী বলেন, তাতে গাছের পাতা ঝরতে লাগল। আবূ যার (রহঃ) বলেন, তখন তিনি আমাকে ডাকলেন, হে আবূ যার! উত্তরে আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল ! আমি উপস্থিত। তিনি বললেন, নিশ্চয়ই আল্লাহর কোন মুসলিম বান্দা যদি আল্লাহর সন্তুষ্টির বিধানের জন্য খালিস মনে সলাতে আদায় করে, আর...
- Get link
- X
- Other Apps
* সাদ্দাদ এতো বড় বাদশাহী হয়েও শেষ পরিণতি কি হয়েছিল আপনাদের সবারই কমবেশি জানা আছে ঘটনাটি ছিল এমন বাদশাহ সাদ্দাদের তৈরি করা দুনিয়ার বেহেশতের কাহিনি.......... . ক্ষমতাবান বাদশাহ শাদ্দাদ, হযরত হুদ (আলাইহি ওয়াসাল্লাম) উনার দাওয়াতে ইসলাম ধর্ম গ্রহন না করে, বরং হযরত হুদ (আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মুখে পরকালের বেহেশতের বর্ননা শুনে, শাদ্দাদ বলল, তোমার আল্লাহর বেহেশত আমার প্রয়োজন নেই। বেহেশতের যে নিয়ামত ও সুখ-শান্তির বিবরণ তুমি দিলে, অমন বেহেশত আমি নিজে এই পৃথিবীতেই বানিয়ে নিব। তুমি দেখে নিও। তারপর সাদ্দাদ দুনিয়াতে বেহেশত নির্মান করার জন্য প্রস্তুতি নিল । অবশেষে ইয়ামানের একটি শস্য শ্যামল অঞ্চলে প্রায় একশ চল্লিশ বর্গ মাইল এলাকার একটি জায়গা নির্বাচন করা হল। বেহেশত নির্মাণের জন্য প্রায় তিন হাজার সুদক্ষ কারিগর কে নিয়োগ করা হল। নির্মান কাজ শুরু হয়ে গেলে শাদ্দাদ তার অধীনস্থ প্রজাদের জানিয়ে দিল যে, কারো নিকট কোন সোনা রূপা থাকলে সে যেন তা গোপন না করে এবং অবিলম্বে তা রাজ দরবারে পাঠিয়ে দেয়। . এ ব্যাপারে তল্লাশী চালানো হয় সারাটি রাজ্যে। কারো কাছে এক কণা পরিমাণ সোনা-রূপা পেলেও তা কেড়ে নিতে ল...
- Get link
- X
- Other Apps
* রাসূল (সা:) মসজিদে গেলেন। এ সময় একটি লোক এসে নামায আদায় করল। (নামায শেষ করে) সে এসে নবী (সা:)-কে সালাম করল। তিনি সালামের উত্তর দিয়ে তাকে বললেনঃ তুমি আবার গিয়ে নামায আদায় করে এসো, তোমার নামায হয়নি। এভাবে সে তিনবার নামায আদায় করল। জামে' আত-তিরমিজি,৩০৩ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم دَخَلَ الْمَسْجِدَ فَدَخَلَ رَجُلٌ فَصَلَّى ثُمَّ جَاءَ فَسَلَّمَ عَلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَرَدَّ عَلَيْهِ السَّلاَمَ فَقَالَ " ارْجِعْ فَصَلِّ فَإِنَّكَ لَمْ تُصَلِّ " . فَرَجَعَ الرَّجُلُ فَصَلَّى كَمَا كَانَ صَلَّى ثُمَّ جَاءَ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَسَلَّمَ عَلَيْهِ فَرَدَّ عَلَيْهِ السَّلاَمَ فَقَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " ارْجِعْ فَصَلِّ فَإِنَّكَ لَمْ تُصَلِّ " . حَتَّى فَعَلَ ذَلِكَ ثَلاَثَ مِرَارٍ فَقَالَ لَهُ الرَّجُلُ وَالَّذِي بَعَثَكَ بِالْحَقِّ مَا أُحْسِنُ غَيْرَ هَذَا فَعَلِّمْنِي . فَقَالَ " إِذَا قُمْتَ إِلَى الصَّلاَةِ فَكَبِّرْ ثُمَّ اقْرَأْ بِمَا تَيَسَّرَ مَعَكَ مِ...
- Get link
- X
- Other Apps
মুসা আঃ আল্লাহকে প্রশ্ন করেন।হে আল্লাহ তুমি কি ঘুমাওনি সমস্ত সৃষ্টি জগতের সৃষ্টি কর্তা মহান প্রভূ এক মাত্র আল্লাহ সুবহানাতা'য়ালা । তিনি সব সময় জাগ্রত থাকেন । উনার ঘুমের প্রয়োজন হয় না । একবার হযরত মূসা (আঃ) এর কৈাতূহল হলো এবং আল্লাহকে জিজ্ঞাসা করলেন , হে মা-বুদ আপনি কখন ঘুমান ? আল্লাহপাক উত্তর দিলেন - তিনি ঘুমান না । ঘুমের প্রয়োজন হয় না । তখন মূসা (আঃ) এর কাছে বিষয়টি খুব আশ্চর্য্য মনে হলো । বিষয়টা হজম করতে মনে হচ্ছিল ওনার কষ্ট হচ্ছিল । কারণ, উনি সৃষ্টি জগতের দিকে তাকিয়ে দেখেন - ঘুম ছাড়া কোন প্রানী-ই বাচেনা । মানুষ তো ঘুম ছাড়া এক-দুই দিন-ই টিকতে পারেনা । মহান রাব্বূল আলামিন মূসা (আঃ) এর মনের অবস্হা বুঝে বললেন, আচ্ছা তুমি এক কাজ করো । তুমি তোমার দুই হাতে দুই গ্লাস ভর্তি পানি নিয়ে দাড়িয়ে থাক । দেখি কত ক্ষণ থাকতে পারো । মূসা (আঃ) মনে মনে বললেন, এ আর এমন কি কাজ । তিনি গ্লাস হাতে নিয়ে দাড়িয়ে থাকলেন । ঘন্টার পর ঘন্টা যায় । তিনি গ্লাস ধরে দাড়িয়ে আছেন । মাঝে মাঝে ঝিমুনি আসছে, কিন্তু তিনি মনে মনে জিদ করেছেন যে, না কোন ভাবেই অসতর্ক হওয়া যাবেনা । তিনি শক্তভাবে গ্লাস গুলো চেপে ধরে থাকছেন । কিন্...
- Get link
- X
- Other Apps
* এক নাস্তিক আল্লাহ মানবে দুরের কথা কয় আল্লাহ বলতে কিছুই নাই, ইমাম আবু হানিফা রহ: সাথে নাস্তিকের বাহাস ইমাম আবু হানিফা ও নাস্তিক একবার খলিফা হারুনুর রশীদের নিকট এক নাস্তিক এসে বললেন যে আপনার সাম্রাজ্যে এমন কোন জ্ঞানী ব্যক্তিকে ডাকুন আমি তাকে তর্ক করে প্রমান করে দেব যে এই পৃথীবির কোন স্রস্টা নেই। এগুলো নিজে নিজে সৃস্টি হয়েছে এবং আপনা থেকেই চলে । খলিফা হারুনুর রশীদের কিছুক্ষন ভেবে একটি চিরকুট মারাফত ইমাম আবু হানিফাকে ডাকলেন ও এই নাস্তিকের সাথে বিতর্কে অংশ নিতে অনুরোধ করলেন। ইমাম আবু হানিফা দুত মারাফত খবর পাঠালেন যে তিনি আগামীকাল যোহরের সময় আসবেন খলিফার প্রাসাদে নামায পড়ে তারপর বির্তকে অংশ নেবেনপরদিন যোহরের নামাযের সময় খলিফা তার সভাসদ বর্গ ও নাস্তিক তি অপেক্ষা করতে লাগল। কিন্তু যোহরের নামায তো দুরের কথা আসর শেয় হয়ে গেল তিনি মাগরীবের নামাযের সময় আসলেন। নাস্তিকটি তার কাছে এত দেরীতে আসার কারন জনতে চাইল তিনি বললেন আমি দজলা নদীর ওপারে বাস করি।আমি খলীফার দাওয়াত পেয়ে নদীতে এসে দেখি কোন নৌকা নেই। অনেকক্ষন অপেক্ষা করেও কোন নৌকা পেলাম না। সহসা আমি দেখলাম একটি গাছ আপনা-আপনা উপরে পড়ল্...
- Get link
- X
- Other Apps
একাধিক স্রষ্টা হলে সৃষ্টিতে সৌন্দর্যের বিঘ্ন গঠত, একজন বলতো আজকে সৃর্য পশ্চিম দিক থেকে উঠুক। আল আম্বিয়া-২২ لَوْ كَانَ فِيهِمَا آلِهَةٌ إِلَّا اللَّهُ لَفَسَدَتَا ۚ فَسُبْحَانَ اللَّهِ رَبِّ الْعَرْشِ عَمَّا يَصِفُونَ শব্দার্থ: لَوْ = যদি, كَانَ = হতো, فِيهِمَا = তাদের উভয়েরমধ্যে, آلِهَةٌ = (আরোঅনেক) ইলাহ, إِلَّا = ছাড়া, اللَّهُ = আল্লাহ, لَفَسَدَتَا = অবশ্যই উভয়ইধ্বংসহতো, فَسُبْحَانَ = অতএব পবিত্র , اللَّهِ = আল্লাহ্, رَبِّ = রব, الْعَرْشِ = আরশের, عَمَّا = তাহতে যা, يَصِفُونَ = তারা বর্ণনা করে, অনুবাদ: যদি আকাশে ও পৃথিবীতে এক আল্লাহ ছাড়া দ্বিতীয় কোন ইলাহ হতো তাহলে (পৃথিবী ও আকাশ) উভয়ের ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যেতো। কাজেই এরা যেসব কথা বলে বেড়াচ্ছে আরশের রব আল্লাহ তা থেকে পাক-পবিত্র।
- Get link
- X
- Other Apps
* সৃষ্টিকর্তা হলেন একজন। সৃষ্টিকর্তা একের অধিক হলে সৃষ্টি জগত পরিচালনায় বিরাট পার্থক্য থাকত,আল্লাহর সৃষ্টির এই নৈপুণ্যের মধ্যে কোনো স্পট নেই। সূরা মুলক-৩-৪ একদা এক দরবেশ বট গাছের নিছে শুয়ে আছেন। দরবেশ ভাবতে লাগলেন,বট গাছের তুলনায় ফলটি একেবারে ছোট الَّذِیْ خَلَقَ سَبْعَ سَمٰوٰتٍ طِبَاقًا١ؕ مَا تَرٰى فِیْ خَلْقِ الرَّحْمٰنِ مِنْ تَفٰوُتٍ١ؕ فَارْجِعِ الْبَصَرَ١ۙ هَلْ تَرٰى مِنْ فُطُوْرٍ শব্দার্থ: الَّذِي = তিনি ই, خَلَقَ = সৃষ্টি করেছেন , سَبْعَ = সাত, سَمَاوَاتٍ = আকাশ, طِبَاقًا = স্তরেস্তরে, مَا = না, تَرَىٰ = দেখতেপাবে, فِي = মধ্যে, خَلْقِ = সৃষ্টি র, الرَّحْمَٰنِ = দয়াবানের, مِنْ = কোন, تَفَاوُتٍ = অসঙ্গতি, فَارْجِعِ = অতএব ফিরাও, الْبَصَرَ = দৃষ্টিশক্তি, هَلْ = কি, تَرَىٰ = দেখতেপাও, مِنْ = কোন, فُطُورٍ = ত্রুটি, অনুবাদ: তিনিই স্তরে স্তরে সাজিয়ে সাতটি আসমান তৈরী করেছেন। তুমি রহমানের সৃষ্টকর্মে কোন প্রকার অসঙ্গতি দেখতে পাবে না। আবার চোখ ফিরিয়ে দেখ, কোন ত্রুটি দেখতে পাচ্ছ...
- Get link
- X
- Other Apps
* সূরা বাকারার - ২৫৫ আয়াতে আল্লাহর যাত ও সিফাতের কথা এভাবে বলা হয়েছে اَللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ١ۚ اَلْحَیُّ الْقَیُّوْمُ١ۚ۬ لَا تَاْخُذُهٗ سِنَةٌ وَّ لَا نَوْمٌ١ؕ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ مَا فِی الْاَرْضِ١ؕ مَنْ ذَا الَّذِیْ یَشْفَعُ عِنْدَهٗۤ اِلَّا بِاِذْنِهٖ١ؕ یَعْلَمُ مَا بَیْنَ اَیْدِیْهِمْ وَ مَا خَلْفَهُمْ١ۚ وَ لَا یُحِیْطُوْنَ بِشَیْءٍ مِّنْ عِلْمِهٖۤ اِلَّا بِمَا شَآءَ١ۚ وَسِعَ كُرْسِیُّهُ السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضَ١ۚ وَ لَا یَئُوْدُهٗ حِفْظُهُمَا١ۚ وَ هُوَ الْعَلِیُّ الْعَظِیْمُ শব্দার্থ: اللَّهُ = আল্লাহ, لَا = নেই, إِلَٰهَ = কোনোইলাহ, إِلَّا = ছাড়া, هُوَ = তিনি , الْحَيُّ = চিরঞ্জীব, الْقَيُّومُ = সর্বসত্তারধারক, لَا = না, تَأْخُذُهُ = তাকে স্পর্শ করতে পারে, سِنَةٌ = তন্দ্রা, وَلَا = আর না, نَوْمٌ = ঘুম, لَهُ = তাঁরইজন্য, مَا = যা কিছু , فِي = মধ্যে (আছে) , السَّمَاوَاتِ = আকাশ সমূহের , وَمَا = এবং যা কিছু, فِي = মধ্যে (আছে) , الْأَرْضِ = পৃথিবীর, مَن...
- Get link
- X
- Other Apps
সূরা ইখলাসে আল্লাহর যাতের পরিচয় এভাবে দেয়া হয়েছে (112:1) قُلْ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌۚ শব্দার্থ: قُلْ = বলো, هُوَ = তিনি , اللَّهُ = আল্লাহ, أَحَدٌ = এক-অদ্বিতীয়, অনুবাদ: বলো, তিনি আল্লাহ, একক। (112:2) اَللّٰهُ الصَّمَدُۚ শব্দার্থ: اللَّهُ = আল্লাহ, الصَّمَدُ = অমুখাপেক্ষী, অনুবাদ: আল্লাহ কারোর ওপর নির্ভরশীল নন এবং সবাই তাঁর ওপর নির্ভরশীল। (112:3) لَمْ یَلِدْ١ۙ۬ وَ لَمْ یُوْلَدْۙ শব্দার্থ: لَمْ = নি, يَلِدْ = তিনি (কাউকে) জন্মদেন, وَلَمْ = এবং নি, يُولَدْ = তাঁকেজন্মদেয়াহয়, অনুবাদ: তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনি কারোর সন্তান নন। (112:4) وَ لَمْ یَكُنْ لَّهٗ كُفُوًا اَحَدٌ۠ শব্দার্থ: وَلَمْ = এবং না ই, يَكُنْ = (হয়) , لَهُ = তাঁর, كُفُوًا = সমতুল্যসমান, أَحَدٌ = কেউই, অনুবাদ: এবং তাঁর সমতুল্য কেউ নেই।
- Get link
- X
- Other Apps
অত্র আয়াতে আল্লাহ্ নিজেই তাঁর যাত ও সিফাতের পরিচয় এভাবে দিচ্ছেন। আনআম: ১০২ ذَٰلِكُمُ اللَّهُ رَبُّكُمْ ۖ لَا إِلَـٰهَ إِلَّا هُوَ ۖ خَالِقُ كُلِّ شَيْءٍ فَاعْبُدُوهُ ۚ وَهُوَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ وَكِيلٌ শব্দার্থ: ذَٰلِكُمُ = এই (হচ্ছেন) , اللَّهُ = আল্লাহ্, رَبُّكُمْ = তোমাদের রব, لَا = নেই, إِلَٰهَ = কোনোইলাহ, إِلَّا = ছাড়া, هُوَ = তিনি , خَالِقُ = তিনি স্রষ্টা, كُلِّ = সব, شَيْءٍ = কিছুরই, فَاعْبُدُوهُ = সুতরাং তোমরা ইবাদাতকরোতাঁরই, وَهُوَ = এবং তিনি ই, عَلَىٰ = উপর , كُلِّ = সব, شَيْءٍ = কিছুর, وَكِيلٌ = তত্ত্বাবধায়ক, অনুবাদ: এ তো আল্লাহ তোমাদের রব। তিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই। সবকিছুর তিনিই স্রষ্টা। কাজেই তোমরা তাঁরই বন্দেগী করো। তিনি সবকিছুর তত্বাবধায়ক।
- Get link
- X
- Other Apps
৬: আল-আনয়াম:আয়াত: ১১ قُلْ سِیْرُوْا فِی الْاَرْضِ ثُمَّ انْظُرُوْا كَیْفَ كَانَ عَاقِبَةُ الْمُكَذِّبِیْنَ এদেরকে বলে দাও, পৃথিবীর বুকে একটু চলাফেরা করে দেখো, যারা সত্যকে মিথ্যা বলেছে তাদের পরিণাম কি হয়েছে। ২৭: আন্-নমল:আয়াত: ৬৯ قُلْ سِیْرُوْا فِی الْاَرْضِ فَانْظُرُوْا كَیْفَ كَانَ عَاقِبَةُ الْمُجْرِمِیْنَ বলো, পৃথিবী পরিভ্রমন করে দেখো অপরাধীদের পরিণতি কি হয়েছে।
- Get link
- X
- Other Apps
* সাদ্দাদ এতো বড় বাদশাহী হয়েও শেষ পরিণতি কি হয়েছিল আপনাদের সবারই কমবেশি জানা আছে ঘটনাটি ছিল এমন বাদশাহ সাদ্দাদের তৈরি করা দুনিয়ার বেহেশতের কাহিনি.......... . ক্ষমতাবান বাদশাহ শাদ্দাদ, হযরত হুদ (আলাইহি ওয়াসাল্লাম) উনার দাওয়াতে ইসলাম ধর্ম গ্রহন না করে, বরং হযরত হুদ (আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মুখে পরকালের বেহেশতের বর্ননা শুনে, শাদ্দাদ বলল, তোমার আল্লাহর বেহেশত আমার প্রয়োজন নেই। বেহেশতের যে নিয়ামত ও সুখ-শান্তির বিবরণ তুমি দিলে, অমন বেহেশত আমি নিজে এই পৃথিবীতেই বানিয়ে নিব। তুমি দেখে নিও। তারপর সাদ্দাদ দুনিয়াতে বেহেশত নির্মান করার জন্য প্রস্তুতি নিল । অবশেষে ইয়ামানের একটি শস্য শ্যামল অঞ্চলে প্রায় একশ চল্লিশ বর্গ মাইল এলাকার একটি জায়গা নির্বাচন করা হল। বেহেশত নির্মাণের জন্য প্রায় তিন হাজার সুদক্ষ কারিগর কে নিয়োগ করা হল। নির্মান কাজ শুরু হয়ে গেলে শাদ্দাদ তার অধীনস্থ প্রজাদের জানিয়ে দিল যে, কারো নিকট কোন সোনা রূপা থাকলে সে যেন তা গোপন না করে এবং অবিলম্বে তা রাজ দরবারে পাঠিয়ে দেয়। . এ ব্যাপারে তল্লাশী চালানো হয় সারাটি রাজ্যে। কারো কাছে এক কণা পরিমাণ সোনা-রূপা পেলেও তা কেড়ে নিতে ল...
- Get link
- X
- Other Apps
হায়াত আর মউত সৃষ্টি তোমাদের মধ্যে কে আমলের দিক থেকে উত্তম তা পরিক্ষা করার জন্য সূরা মুলক-২ اِ۟لَّذِیْ خَلَقَ الْمَوْتَ وَ الْحَیٰوةَ لِیَبْلُوَكُمْ اَیُّكُمْ اَحْسَنُ عَمَلًا١ؕ وَ هُوَ الْعَزِیْزُ الْغَفُوْرُۙ শব্দার্থ: الَّذِي = যিনি, خَلَقَ = সৃষ্টি করেছেন , الْمَوْتَ = মৃত্যু, وَالْحَيَاةَ = এবং জীবন, لِيَبْلُوَكُمْ = তোমাদের পরীক্ষাকরারজন্য, أَيُّكُمْ = তোমাদের মধ্যেকে, أَحْسَنُ = সর্বোত্তম, عَمَلًا = আমলে, وَهُوَ = এবং তিনি ই, الْعَزِيزُ = পরাক্রমশালী, الْغَفُورُ = ক্ষমাশীল , অনুবাদ: কাজের দিক দিয়ে তোমাদের মধ্যে কে উত্তম তা পরীক্ষা করে দেখার জন্য তিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন। আর তিনি পরাক্রমশালী ও ক্ষমাশীলও।
- Get link
- X
- Other Apps
নেক আমলকারীর দোয়া কবুলের ঘোষনা। সে জন্য আমরা দোয়ার জন্য নেক আমলকারী লোকদের কাছে তাই। 42 : আশ- শূরা:26 وَيَسْتَجِيبُ الَّذِينَ ءَامَنُوا وَعَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَيَزِيدُهُم مِّن فَضْلِهِۦ ۚ وَالْكٰفِرُونَ لَهُمْ عَذَابٌ شَدِيدٌ শব্দার্থ: وَيَسْتَجِيبُ = এবং তিনি ডাকেসাড়াদেন, الَّذِينَ = (তাদের ) যারা, آمَنُوا = ঈমান আনে, وَعَمِلُوا = ওকাজকরে, الصَّالِحَاتِ = সৎ, وَيَزِيدُهُمْ = এবং বৃদ্ধি করেন তাদের কে, مِنْ = হতে, فَضْلِهِ = তাঁরঅনুগ্রহ, وَالْكَافِرُونَ = এবং কাফেরদের (অবস্থা হলো ) , لَهُمْ = তাদের জন্যে রয়েছে, عَذَابٌ = শাস্তি, شَدِيدٌ = কঠিন, অনুবাদ: তিনি ঈমানদার ও নেক আমলকারীদের দোয়া কবুল করেন এবং নিজের দয়ায় তাদের আরো অধিক দেন। কাফেরদের জন্য রয়েছে কষ্টদায়ক শাস্তি।
- Get link
- X
- Other Apps
আমাদের পৃর্বের জমানায় তিন ব্যক্তি সফরে বের হয়ে তারা রাত কাটাবার জন্য একটি গুহায় আশ্রয় নেয়। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২২৭২ حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، حَدَّثَنِي سَالِمُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " انْطَلَقَ ثَلاَثَةُ رَهْطٍ مِمَّنْ كَانَ قَبْلَكُمْ حَتَّى أَوَوُا الْمَبِيتَ إِلَى غَارٍ فَدَخَلُوهُ، فَانْحَدَرَتْ صَخْرَةٌ مِنَ الْجَبَلِ فَسَدَّتْ عَلَيْهِمُ الْغَارَ فَقَالُوا إِنَّهُ لاَ يُنْجِيكُمْ مِنْ هَذِهِ الصَّخْرَةِ إِلاَّ أَنْ تَدْعُوا اللَّهَ بِصَالِحِ أَعْمَالِكُمْ. فَقَالَ رَجُلٌ مِنْهُمُ اللَّهُمَّ كَانَ لِي أَبَوَانِ شَيْخَانِ كَبِيرَانِ، وَكُنْتُ لاَ أَغْبِقُ قَبْلَهُمَا أَهْلاً وَلاَ مَالاً، فَنَأَى بِي فِي طَلَبِ شَىْءٍ يَوْمًا، فَلَمْ أُرِحْ عَلَيْهِمَا حَتَّى نَامَا، فَحَلَبْتُ لَهُمَا غَبُوقَهُمَا فَوَجَدْتُهُمَا نَائِمَيْنِ وَكَرِهْتُ أَنْ أَغْبِقَ قَبْلَهُمَا أَهْلاً أَوْ مَالاً، فَلَبِثْتُ وَالْقَدَحُ عَلَى ي...